Tuesday, July 16, 2013

৭ টি গোপন কথা যা আপনার স্ত্রী কখনও মুখে বলবেন না

বেশীরভাগ পুরুষেরই নারীদেরকে বুঝে উঠা প্রায়শই খুব কষ্টকর হয়ে যায়। এমনকি সেই নারীকেও যার সাথে সে বহু বছর বিবাহিত জীবন পার করেছে। এক মুহূর্তে তিনি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক, পর মুহূর্তেই হয়ত শিশুর মত কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন। তিনি কোন কিছু নিয়ে অভিযোগ করছেন, আপনি হয়ত সেই সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায় তার নানারকম উপায় তাকে দেখাচ্ছেন কিন্তু তাতেও তিনি সন্তুষ্ট হচ্ছেন না।
আপনার স্ত্রী কি বলছেন তা নিয়ে বেশী দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবেন না; বরং তিনি যা বলছেন না সেটি নিয়ে গভীরভাবে ভাবুন।

১) সবকিছুর ঊর্ধ্বে, আপনার স্ত্রী আপনার ভালবাসা চান

● যখন কোন স্ত্রী তার স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কম দেখায়, বিনিময়ে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কমে যায়।
● যখন স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কম দেখায়, বিনিময়ে স্ত্রী স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কমে যায়।
এবং এটি একটি দুষ্টচক্র যা চলতেই থাকে।
► এই চক্র শুরু হওয়ার আগেই তা ভেঙ্গে ফেলুন। আপনার স্ত্রীর প্রতি আপনার ভালবাসা প্রকাশ করুন। তিনি ঠিক সেটাই চান।
তার ভুলত্রুটি, দোষ থাকা সত্ত্বেও তাকে ভালবাসুন।
ইন শা আল্লাহ, তিনিও আপনাকে আপনার ভুলত্রুটি ও দোষ থাকা সত্ত্বেও শ্রদ্ধা করবেন।

২) আপনার স্ত্রী একঘেয়েমিতে ক্লান্ত

প্রতিটি দিন একই রকম। সপ্তাহ আসে, সপ্তাহ যায়। এই একঘেয়েমিতে তিনি ভীষণ ক্লান্ত। তাকে সন্তান প্রতিপালন করতে হয়, সংসার সামলাতে হয়, তারপর আবার আপনার প্রয়োজন মেটাতে হয়, আপনার মন রক্ষা করতে হয়।
প্রতিদিন এমনটি করতে হবে ভাবতেই তো কোথাও পালিয়ে গিয়ে লুকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করবে পুরুষদের। ভেবে দেখুন যে কোন সাধারণ মুসলিমা স্ত্রীর কেমন অনুভূতি হয়।
আর কর্মরত নারীদের কথা ভুলে গেলে হবে না। অনেক নারীকে সারাদিন চাকরি করে এসেও সংসার সামলাতে হয়।
► কাজেই ভাইয়েরা আমার, করজোড়ে আপনাদের অনুরোধ করছি, আপনার স্ত্রী কে সেই অনুভূতিটি উপহার দিন যে - তিনি বিশেষ। তাকে একটু একঘেয়েমি থেকে ছুটি দিন।
তাকে মাঝে মাঝে বাইরে খেতে নিয়ে যান। অথবা তার জন্য তার প্রিয় খাবারটি বাইরে থেকে কিনে আনুন। অথবা তাকে নিয়ে এমনিই কোথাও বেড়িয়ে আসুন।
কিছু একটা অন্তত প্রায়ই করুন, তার একঘেয়েমির বন্দিদশা ভেঙ্গে দূর করে দিন।

৩)  তিনি প্রশংসিত হতে চান

প্রশংসা; কে না পেতে চায়? কেউ চায় না যে তার কষ্টের শ্রম কেউ লক্ষ্যও না করুক কিংবা এর চেয়েও খারাপ হল- সবাই তার সারাদিনের পরিশ্রমের কাজকেই স্বাভাবিক বলে ধরে নিয়ে তার সঠিক মূল্যায়ন টুকুও না করুক।
আপনার স্ত্রী আপনার ময়লা কাপড় পরিস্কার করতে বাধ্য নন। তিনি আপনার খাবার তৈরি করতেও বাধ্য নন। তবুও তিনি সবসময় তা করে চলছেন। আর তিনি এসব তার জীবনের অন্যান্য অনেক কিছুর চেয়ে বেশী গুরুত্ব দিয়ে করছেন।
● সন্তান প্রতিপালন
● কাজে অথবা স্কুলে যাওয়া
● আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা
● আরও ভাল মুসলিমাহ হওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
►আপনার স্ত্রীকে দেখিয়ে দিন যে আপনিও তার পরিশ্রমের গুরত্ব বোঝেন, এবং আপনি তার প্রতি কৃতজ্ঞ কারণ তিনি তার সাধ্য মতো আপনার এবং আপনার পরিবারের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন।
একটি ছোট্ট ‘ধন্যবাদ’ দিয়ে শুরু করলেও মন্দ হবে না।

৪)  তিনি প্রচণ্ড ঈর্ষাকাতর

একারনেই তিনি বহুবিবাহ নামক বৈধ বিষয়টি সহজে মেনে নিতে সম্পূর্ণ নারাজ। নিজেকে তার অবস্থানে বসিয়ে চিন্তা করে দেখুন, আপনিও মানতে পারেন কিনা। আপনার স্ত্রীর সামনে অন্য কোন নারীকে নিয়ে কোন কথা বলার সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকুন। কক্ষনো আপনার স্ত্রীকে অন্য কোন নারীর সাথে তুলনা করবেন না।
• কক্ষনো তাকে কোন নায়িকার সাথে তুলনা করবেন না।
• কখনই তাকে আপনার মা অথবা বোনের সাথে তুলনা করবেন না।
• ভুলেও তার সাথে আপনার আগের স্ত্রী বা অন্য স্ত্রীর (যদি থাকে) তুলনা করবেন না।
► তিনি এটা জানতে এবং বিশ্বাস করতে চান যে তাকে ঘিরেই আপনার জগত। কাজেই তাকে সেরকমটিই অনুভব করান।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণের যারা সমগ্র নারী জাতির জন্য উদাহরন, এমনকি তাঁদের মধ্যেও এই ঈর্ষাটি ছিল। আয়েশা (রাঃ)ও, খাদিজা (রাঃ) কে নিয়ে ঈর্ষা বোধ করতেন যিনি তখন জীবিতও ছিলেন না।
আপনার স্ত্রীর মধ্যেও এই ধরনের ঈর্ষার অস্তিত্ব জেনে রাখুন এবং তার মর্যাদা দিন।

৫) একজন ভাল মুসলিমাহ হওয়ার জন্য তিনি আপনার সহযোগিতা চান

পুরুষের তার পরিবারে নেতৃত্ব দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আর সেটাই আজকাল অনেক মুসলিম পুরুষের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা যে শুধু সঠিক নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ হচ্ছে তাই না, বরং অনেক ক্ষেত্রেই সে স্ত্রীর (অথবা মা এর কিংবা তার জীবনের অন্য কোন নারীর) কথায় উঠছে, বসছে।
আপনার স্ত্রী চান আপনি তাকে নেতৃত্ব দিন। কারণ নেতৃত্বের সাথে জড়িয়ে আছে দায়িত্বশীলতার বিষয়টি। আপনার স্ত্রী চান আপনি তার দায়িত্বও পরিপূর্ণ ভাবে গ্রহন করেন। আর একজন ভাল মুসলিমাহ হওয়ার পথে স্ত্রীকে নেতৃত্ব দেওয়ার চেয়ে ভাল আর কি হতে পারে? তবে মনে রাখবেন, এই নেতৃত্ব দেওয়াকে শাসন করার সাথে যেন গুলিয়ে না ফেলেন। এই নেতৃত্বের অর্থ সঠিক পথের নির্দেশনা দেওয়া ও সে পথ অনুসরণে যাবতীয় সহযোগিতা করা।
► কিন্তু আপনি নিজেই যদি উত্তম আদর্শের অনুসারী না হন তাহলে কি করে আরেকজনকে শেখাবেন যে কিভাবে ভাল হতে হয়? কাজেই আপনাকে আগে আপনার নিজের ঈমান মজবুত করতে হবে। আগে নিজেকে শুধরাতে হবে, তারপর আপনার স্ত্রীকেও ভদ্রতা, মর্যাদা, এবং হিকমতের সাথে বুঝাতে হবে।
উদাহরণ স্বরূপ, আপনার স্ত্রী যদি ঠিক মতো পর্দা না করেন তাহলে প্রথমে তার জন্য এমন পোশাক পরিচ্ছদ কিনে আনুন যাতে তিনি ঠিক মতো পর্দা করতে পারেন। তারপর তাকে প্রশংসা করে বলুন যে আপনি তাকে একজন সম্ভ্রান্ত নারী রূপে দেখতে ভালবাসবেন, এবং তাকে এমন পোষাকে দেখতে চান যে পোশাক আল্লাহ্‌ কে সন্তুষ্ট করবে। তিনি যদি নিয়মিত সালাত আদায় না করেন, সংসারের কাজের অজুহাত দেখান, আপনি তার কাজে সাহায্য করে তার জন্য ১৫-২০ মিনিট সময় বের করে দিয়ে আগে সালাত আদায় করে নিতে বলুন। আপনিই সবচেয়ে ভাল বুঝবেন কিভাবে বললে তিনি সবচেয়ে বেশি খুশি মনে আপনার কথা শুনবেন।

৬)  তিনি ক্রমাগত অভিযোগ করতে ভালবাসেন না, কিন্তু মাঝে মাঝে আপনিই তাকে বাধ্য করেন

সবাই এটা মনে করেন যে নারীরা তাদের স্বামীদের সাথে খুঁতখুঁত করতে পছন্দ করেন। কিন্তু সেটা পুরোপুরি সত্য নয়। হ্যা, কিছু মানুষ (নারী এবং পুরুষ) এমন আছেন যাদেরকে কিছুতেই সন্তুষ্ট করা যায় না। আপনি যা-ই করুন না কেন, তারা সেটাতে দোষ ধরবেনই। আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে এসেছে, রাসুল (সাঃ) ইরশাদ করেন-
“আমাকে জাহান্নাম দেখান হয়। (আমি দেখি), তার অধিবাসীদের অধিকাংশই স্ত্রীলোক; (কারণ) তারা কুফরী করে। জিজ্ঞাসা করা হল, ‘তারা কি আল্লাহ্‌র সাথে কুফরি করে?’ তিনি বললেন, ‘তারা স্বামীর অবাধ্য হয় এবং ইহসান অস্বীকার করে। তুমি যদি দীর্ঘকাল তাদের কারও প্রতি ইহসান করতে থাক, এরপর সে তোমার সামান্য অবহেলা দেখলেই বলে, ‘আমি কখনও তোমার কাছ থেকে ভাল ব্যবহার পাইনি।’ [সহীহ বুখারীঃ ২৮; ইফা]
কাজেই, বোনদেরকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিৎ যে, তাদের স্বামীরা তাদের জন্য যা করেন, তা যেন তারা তুচ্ছজ্ঞান করে অকৃতজ্ঞতা না করেন।
► কিন্তু, ভাইয়েরা প্রায়শই তাদের স্ত্রীর জন্য জিহ্বা সংযত রাখা কঠিন করে দেন। লক্ষ্য করে দেখুন, আপনিই হয়তো প্রশংসার বদলে সবসময় স্ত্রীর দোষ ধরছেন আর তিনিও পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য আপনার খুঁত খুজে বের করছেন। কিংবা হয়তো আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট কাজ করছেন না (হতে পারে তা সাংসারিক টুকটাক সহযোগিতা) যা পুষিয়ে নিতে তাকে বাড়তি খাটুনি করতে হচ্ছে। অথবা হয়তো আপনি মানুষ হিসেবে খুব বেশী আদর্শ নন।
সবশেষে আবারো বলছি, আগে নিজের ভেতর উন্নয়ন ঘটান; আপনার স্ত্রীর খুঁতখুঁত এবং অভিযোগ করার সুযোগই কমে যাবে।

৭)  সবচেয়ে বেশী তিনি চান, আপনার সাথে একটি স্থায়ী ও সুখী সম্পর্ক

নারীরা এটা ভেবে বিয়ে করে না যে ‘বিয়ে করে খুব মজা হবে।’ তারা বিয়ে করেন কারণ তারা একটি সুখী সংসার জীবন চান; এবং তারা আশায় থাকেন যে আপনি তাকে তা দেবেন। ধর্মীও দায়িত্ব ও কর্তব্যের পর এটাই একজন মুসলিমাহ নারীর প্রধান চাওয়া- একটি সুখী, স্থায়ী, মুসলিম পরিবার গড়ে তোলা। মজার ব্যাপার হল, এটা দেওয়া আপনার জন্য খুবই সহজ কাজ।
► ক) বোধহীন মানুষের মতো আচরণ করবেন না। তার জন্য একজন ভালো স্বামী হন। তার প্রতি আপনার ভালোবাসা মুখে প্রকাশ করুন।
খ) কখনও তাকে তালাক বা আরেকটি বিয়ের ভয় দেখাবেন না। হ্যাঁ, আপনার তা করার অধিকার আছে। কিন্তু এই বিষয়গুলোকে নিয়ে ভীতি প্রদর্শন করা আপনাদের সাংসারিক জীবনের জন্য অনুপযোগী এবং ক্ষতিকারক। এরকম ভীতি দেখিয়ে কখনও কল্যাণ আশা করতে পারেন না। কারণ এধরনের ভীতি কখনই তার মনে আপনার জন্য শ্রদ্ধা বা ভালবাসা বাড়িয়ে দেবে না, বরং উল্টোটাই হবে।
গ) আল্লাহ্‌র উপর ভরসা রাখুন। শয়তানের প্রতারণার ফাঁদ থেকে সতর্ক থাকুন। স্ত্রীর বিষয়ে ধৈর্য ধারণ করুন। অন্য সবকিছুর চেয়ে, স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদে সবচেয়ে বেশী আনন্দিত হয় শয়তান।
দেখলেন? সবকিছু এতটা কঠিনও না এখন, তাই না?

নারীর কাম উত্তেজনা ওতৃপ্তি

নারীর কাম উত্তেজনা ওতৃপ্তি+

 নারীর কাম উত্তেজনা
নারীর কাম উত্তেজনা দ্রুত কি ভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়েও কামশাস্ত্রে আলোচনা করা হয়েছে।
নিম্নলিখিত উপায়গুলি অবলম্বন করলে দ্রু নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।
তা হলোঃ-
১। মুখ, কপাল, গাল ইত্যাদি স্থানে ঘন ঘন চুম্বন করা ও ধীরেধীরে ঘর্ষণ করা।
২। সঙ্গমের পূর্বে নারী দেহের বিভিন্ন স্থান স্পর্শ করলে, ধীরে ধীরে নাড়াচাড়া করলে কাম উত্তেজনা জাগে।
৩। নারীর যৌন ইন্দ্রয়গুলি স্পর্শ, ঘর্ষণ ও মর্দন করা উচিত।
৪। বিশেষ করে স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন কাম উত্তেজনার সহায়ক।
৫। প্রয়োজন হ’লে ধীরে ধীরে আঘাতকরা, দংশন করা বা নিপীড়ন করা চলে।
৬। সহবাসের আগে উপরোক্ত বিষয়ে স্ত্রীকে ভালভাবে উত্তেজিত কারা একান্ত আবশ্যক-অন্যথায় স্ত্রীর অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে।

যৌন মিলন করার সময় কিছু পদ্ধতি অনুসরণকরা উচিত।তাহলে পূর্ণ তূপ্তি পাওয়া সম্ভব।

যৌন মিলন করার সময় কিছু পদ্ধতি অনুসরণকরা উচিত।তাহলে পূর্ণ তূপ্তি পাওয়া সম্ভব। 

 

১/যৌন মিলনের সময় মুখে দাড়ি রাখার ব্যাপারে সর্তক থাকা উচিত।যেন আপনার সঙ্গীর অসুবিধা সূষ্টি না হয়। ২/যৌন মিলন চুম্বনের সাহায্যে শুরু করা উচিত এটা আপনার সঙ্গীর প্রতি আপনার বিশ্বাস ও ভালোবাসার প্রমাণ রাখে।
৩/মিলনের সময় আপনি আনন্দ না পেলে আপনার সঙ্গীকে অবশ্যই বলবেন।কেননা এতে মানুষিক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। 
৪/মিলনের সময় বিভিন্ন আসন গ্রহণ করা উচিত। 
৫/সবচেয়ে বড় কথা মিলনের সময় আপনার সঙ্গীর প্রতি পূর্ণ আস্থা রাখবেন।

প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ চলতেছে

প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ চলতেছে 

 

অবাধে মোবাইলে কপিরাইট হচ্ছে বাংলাদেশের পর্ণো ভিডিও,
গান লোড এর আড়ালে চলছে পর্ণো ভিডিওর ব্যবসা ।
পর্ণো ভিডিও দেখার প্রতি আসক্ত শিশুরাও ।

বিষয়টি ঘৃণার নয় লজ্জারও বটে ।
বর্তমানে আমাদের দেশে প্রেমের আড়ালে যে সব অপকর্ম হচ্ছে তা পশ্চিমাদেরও হার মানিয়েছে ।
প্রেমের আড়ালে নারী দেহ ভোগ চলতছে ।
ভিভিন্ন পার্কে বা হোটেলে আমাদের অতি আধুনিক তরুণ তরুণীরা প্রেমের নামে মিলিত হচ্ছে শাররিক সম্পর্কে ।
শুধু এখানেই শেষ নয়? মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতেছে ।
এসব ভিডিও কম্পিউটার এর মাধ্যমে পৌছে যায় সবার হাতে ।
সমাজের ছোট বড় সব বয়সের ছেলে মেয়েরা দেখতে থাকে অতি আধুনিক প্রেমিক প্রেমিকাদের দ্বারা তৈরী করা এসব ভিডিও ।
তবুও দেখার কেউ নেই ।
এমন কি প্রেমিক প্রেমিকাদের হাতে তৈরী করা এসব নোংরা ভিডিও প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মেমোরি কার্ডে তে কপি হচ্ছে বিদ্যুতের চেয়েও দূত গতিতে ।
বিদেশি পর্ণো ভিডিও নয় আমাদের দেশের পর্ণো ভিডিও দিয়েই সয়লাব প্রতিটি কম্পিউটার ।
আমি দিনে রাতে মিলিয়ে শতেক কম্পিউটারের দোকানে অনুসন্ধান করেছি ।
অনুসন্ধান করেছি you tubeতেও ।পেয়েছি প্রেমিক প্রেমিকাদের দিয়ে তৈরি করা হাজার হাজার ভিডিও ।
এর মধ্যে ৯৯ ভাগ ভিডিওই হচ্ছে স্কুল কলেজের পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীদের ।এসব ছাত্র ছাত্রীদের কয়েকটি কলেজের নাম আমি জানতে পেরেছি ।এই কলেজ গুলোর নাম হলো 'ঢাকা সিটি কলেজ, জামাল পুর মহিলা কলেজ, বি এন কলেজ ।এই তিনটি কলেজ ব্যতিত অন্য কোনো কলেজের নাম আমি জানতে পারিনি ।যদিও অন্য কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা এসব নোংরা কাজে লিপ্ত আছে ।এক হাজারের বেশী ভিডিও আমি চেক করেছি ।শুধু মাত্র একটি ভিডিও বাদে সব কয়টি ভিডিওতে ছাত্রীরা নিজ ইচ্ছেই মিলিত হয়েছে শারীরিক সম্পর্কে ।জামাল পুর মহিলা কলেজের ছাত্রীটির কিছু আতৎচিৎকার করেছে ।ভিডিও তে দেখা যায় মেয়েটিকে পাঁচ মিনিটের কথা বলে প্রেমিকের বাড়ীতে আনা হয় ।তারপরে জোড় করে নগ্ন করে মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করা হয় ।মেয়েটি নগ্ন ভিডিও করা থেকে রেহাই পেতে প্রেমিকের কথা মতো শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয় ।কিন্তু এইটি প্রথম বার নয়? এর আগেও তারা বেশ কয়েক বার মিলিত হয়েছিল ।সেটা তাদের কথা থেকে বুঝা যায় ।সব চেয়ে ভয়ানক বিষয় হলো যত গুলো ভিডিও চেক করা হয়ে এর একটি ভিডিও তেও কোনো ছেলে মুখ দেখানো হয়নি ।তার মানে এই সব ভিডিও করা মেয়েদের কে ব্যাকমিল অথবা ফ্রি সেক্স করার জন্য ।
আমার প্রশ্ন হলো দেশে এতো অঘটন ঘটতেছে, প্রশাসন নাকে খাটি দেশি সরিষার তেল দিয়ে ঘুমাইতে, আরেক জন ডিজিটাল বাংলাদেশ বলে চিৎকার করতেছে, আর এদিকে নারীদের জীবনে তেরোটা বাজতেছে । অথচ নারী সম্মান রক্ষার কোনো পদক্ষেপ নেই ।এদেশের নারী অধিকার বাদীদের শুধু ইসলামের বেলাই কথা বলতে শুনা যায় ।অন্য কিছুর বেলা কথা বলতে গেলে তাদের মুখে ঝাঁটার বারী পড়ে যায় ।আজ তথা কথিত নারী বাদীদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে চাই, চেয়ে দেখে তোদের কথা মতো নারী স্বাধীনতা ভোগ করনে ওয়ালারা ,কত বড় বেহাইয়া পণার শিকার, শুধু একবার চেয়ে দেখ ।
ইসলাম নারী সম্মান রক্ষা করার জন্য পর্দা করার কথা বলে, বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বাহির হতে নিষেধ করে ।
বেগানা পুরুষদের সাথে গোপনে বা প্রকাশে দেখা সাক্ষাত বা কথা বলতে নিষেধ করে ।
আর তোরা নারী হয়েও যারা নারী সম্মান লুট করে?
তাদের সুরের সুর মিলিয়ে কথা বলিস ।
নারীর ইজ্জত যাতে পথে ঘাটে সহজ ভাবে লুট হতে পারে সেজন্য সমান অধিকার কথা বলিস ।
যে নারীরা নিজের ইজ্জত রক্ষার করার জন্য ইসলামের আইন মেনে চলে, তাদের কে তোরা বন্দি শালা বলিস ।তোদের কথা মতো যেসব নারীরা স্বাধীনতা ভোগ করতে গিয়ে ইজ্জত হারিয়ে হারিয়েছে?
বিয়ের আগে প্রেমিকের সাথে ফ্রি সেক্স করে সতীত্ব হারিয়েছে?
যে সমস্ত কুলাঙ্গারা প্রেমের ফাঁদ ফেলে নারীদের দেহ ভোগ করে মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করে মেয়েদের সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিচ্ছে ।
যেসব নারীরা যৌন কেলেঙ্কারী তে ইজ্জত হারিয়েছে এবং সমাজ থেকে মুখ লুকিয়েছে?
এই কুখ্যাত নারী অধিকার দাবী করনেওয়ালা নারী বাদীরা কি তাদের হারানো ইজ্জত ফিরিয়ে দিতে পারবে?
যে সমস্ত কুলাঙ্গারা প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ করতেছে?
সে পরবর্তীতে এই নারীকে বিয়ে করবে?
না করলে মেয়েটির জীবনের অবস্হা কিরকম একটু ভাবুন ।
জানিনা এই অবুঝ গদা মূর্খ নারীরদের বুঝ হবে কবে?
এই বিষয়টি দৈনিক 'আমার দেশ' এর সম্পাদক 'মাহমুদুর রহমান' স্যার এবং 'তালাস' টিম এর নিকট পাঠিয়েছি ।
এবং বলে দিয়েছি এই বিষয়ে আরো অনুসন্ধান করে পুর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করতে ।
আমি চেষ্টা করে ছিলাম ব্লগে কিছু ভিডিও প্রকাশ করতে ।
কিন্তু এবিষয়টি কারো অজানা নয় ।
তাঁরপরও প্রমাণ স্বরূপ You Tube থেকে দুইটি ভিডিও লিংক আপনাদের কে দিলাম ।
দেখে নিবেন ।এবিষয়ে আরো কিছু কথা বলার ছিল ।
কিন্তু দুই যাবত আমার মনটা খুব খারাপ ।
কাজ করতে ভালো লাগেনা ।
তাই এখানেই শেষ ।
আল্লাহ্ হাফেজ ।


শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।
এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব

জি স্পট ও ক্লিটরিস


মেয়েদের অর্গাসোমের বেলায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ দুইটি ব্যাপার হল তার জি স্পট ও ক্লিটরিস কে স্টিমুলেট করা।এগুলো মেয়েদের অন্যতম দুইটি সেক্স অর্গান। জি স্পট ও ক্লিটরিস স্টিমুলেট করলে মেয়েরা অর্গাসোম লাভ করতে পারে সহজেই।



ক্লিটরিস কিঃ ক্লিটরিস একটা ছোট্ট বাডের মত অংশ যা ভ্যাজায়নার উপরের দিকে মুখের ঠিক ভেতরে থাকে। এটি সাধারনত একটা চামড়ার আড়ালে ঢাকা থাকে, কিন্তু মেয়েরা যখন সেক্সুয়ালি এরৌসড হয় তখন এটি বেরিয়ে আসে।



কিভাবে স্টিমুলেট করবেনঃ ক্লিটরিস ঘষে, সাক করে, প্রেসার দিয়ে স্টিমুলেট করা যায়। এটিকে দীর্ঘ সময় ধরে স্টিমুলেট করা যায় আস্তে আস্তে স্পর্শ করুন, প্রথমেই বেশি প্রেসার দিবেন না। এ জায়গাটা বেশ সেন্সিটিভ। শুধু ক্লিটরিস নউ, বরং এর চারপাশে হাত ঘষুন। এতে সে আরাম পাবে। আস্তে আস্তে স্ট্রোক বারান। প্রেসার বেশি প্রয়োজন হলে সে ই বলবে। ক্লিটরিসে ফিঙ্গারিং(১),(২) করার সময়, বা ইন্টারকোর্সের সময় পেনিস দিয়ে মজা দিতে পারেন। এছাড়া ওরাল সেক্সের সময় জিহবা ক্লিটের উপর ঘুরালেও সেটি অনেক বেশি স্টিমুলেটেড হয়।



জি-স্পট কিঃ Gräfenberg Spot, কে সংক্ষেপে জি-স্পট(G-Spot) বলা হয়। জিস্পট অনেকটা সীমের বিচীর মত দেখতে। এটা ভ্যাজায়নার ভিতরে, যাকে ভ্যজায়নাল ওয়াল বলে তার মুখে অবস্থিত, অনেকটা নাভি বরাবর। এটা স্টিমুলেটেড হলে রাফ লাগে ধরতে।



কি ভাবে খুজে পাবেনঃ জি স্পট পেনিস বা আঙ্গুল দুইটা দিয়েই স্টিমুলেট করা যায়। জি স্পট আপনার নিজেরই খুজে নিতে হবে। প্রথমবারের ক্ষেত্রে আঙ্গুল দিয়ে জি স্পট খুজে বের করা বেশি সহজ। আঙ্গুল পুরোপুরি ভেতরে ঢুকার পর এমন একটি জায়গা পাবেন যেটি আশেপাশের ভ্যাজায়নাল ওয়ালের থেকে বেশি রাফ। সেটাই জি স্পট। ফিঙ্গারিং করার সময় সে সোজা হয়ে শুয়ে থাকলে জি স্পট সহজেই খুজে পাবেন। ইন্টারকোর্সের সময় জি স্পট পাওয়ার জন্য সেক্স পজিশন ঠিক থাকা বেশ জরুরি। ডগি স্টাইলে পেছন দিক থেকে বা দুইজন একি দিকে মুখ করে শুয়ে তাকে পেছন দিক থেকে ফাক করলে জি স্পট সহজে হিট করতে পারবেন। ডগি স্টাইলে তার অ্যাস ধরে উচু করে পেনিস ঢুকালে সহজে জি স্পট খুজে পাওয়া যায়। এছাড়া মেয়েরা উপরে থেকে সেই পজিশনে সেক্স করলে সহজেই তার জি স্পট হিট করা সম্ভব। এছাড়া সে পেনিসের উপরে তার অ্যাস সারকুলার ভাবে ঘুড়িয়ে, উপরে নিচে করে জি-স্পট হিট করতে পারে। জি স্পট হিট করার জন্য এবং স্টিমুলেট করার জন্য বেশ প্রেসার দিতে হয়। এতে সে ব্যথা না পাওয়া পর্যন্ত কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।

যৌনতা বিষয়ক কিছু নিষেধাজ্ঞাঃ

যৌনতা বিষয়ক কিছু নিষেধাজ্ঞাঃ

1.ভরা পেটে মিলন করবেন না

2.যৌনাঙ্গে মুখ
লাগানো থেকে দূরে থাকুন
এতে স্বাস্থের ক্ষতি হতে পারে

3.অশান্তি বা মানষিক দিক
থেকে দুশ্চিন্তায় থেকে মিলন করবেন
না

4.পায়ু পথে মিলন করবেন না ।
এটা সম্পূর্ন হারাম

5.মুখে বীর্যপাত করবেন না

পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করবেন । আপনারা লাইক দিলে আমরা টাকা পয়সা পায় না বরং পোস্ট করার উত্সাহ পাই ।

>সংগৃহীত

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায়

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায়
1। গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করা।
২। স্ত্রীর ঊরুদেশ জোরে জোরে মৈথুনের
আগে ঘর্ষণ
করা।
৩। সম্ভোগের আগে যোনিদেশ, ভগাঙ্কুর
কামাদ্রি আলতো ভাবে ঘর্ষণ করা।
৪। ভগাঙ্কুর মর্দন।
৫। মৈথুনকালে স্তন মর্দ্দন।
৬। সহাবাসের আগে যদি পুরুষাঙ্গের
আগায় খুব
সামান্য পরিমাণ কর্পূর লাগানো হয়
তবে স্ত্রী দ্রুত তৃপ্তি লাভ ক’রে থাকে।
তবে কর্পূর যেন বেশি না হয়,
তাতে স্ত্রী যোনি ও
পুরুষাঙ্গ জ্বলন অনুভূত হ’তে পারে।