Tuesday, July 16, 2013

৭ টি গোপন কথা যা আপনার স্ত্রী কখনও মুখে বলবেন না

বেশীরভাগ পুরুষেরই নারীদেরকে বুঝে উঠা প্রায়শই খুব কষ্টকর হয়ে যায়। এমনকি সেই নারীকেও যার সাথে সে বহু বছর বিবাহিত জীবন পার করেছে। এক মুহূর্তে তিনি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক, পর মুহূর্তেই হয়ত শিশুর মত কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন। তিনি কোন কিছু নিয়ে অভিযোগ করছেন, আপনি হয়ত সেই সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায় তার নানারকম উপায় তাকে দেখাচ্ছেন কিন্তু তাতেও তিনি সন্তুষ্ট হচ্ছেন না।
আপনার স্ত্রী কি বলছেন তা নিয়ে বেশী দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবেন না; বরং তিনি যা বলছেন না সেটি নিয়ে গভীরভাবে ভাবুন।

১) সবকিছুর ঊর্ধ্বে, আপনার স্ত্রী আপনার ভালবাসা চান

● যখন কোন স্ত্রী তার স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কম দেখায়, বিনিময়ে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কমে যায়।
● যখন স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কম দেখায়, বিনিময়ে স্ত্রী স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কমে যায়।
এবং এটি একটি দুষ্টচক্র যা চলতেই থাকে।
► এই চক্র শুরু হওয়ার আগেই তা ভেঙ্গে ফেলুন। আপনার স্ত্রীর প্রতি আপনার ভালবাসা প্রকাশ করুন। তিনি ঠিক সেটাই চান।
তার ভুলত্রুটি, দোষ থাকা সত্ত্বেও তাকে ভালবাসুন।
ইন শা আল্লাহ, তিনিও আপনাকে আপনার ভুলত্রুটি ও দোষ থাকা সত্ত্বেও শ্রদ্ধা করবেন।

২) আপনার স্ত্রী একঘেয়েমিতে ক্লান্ত

প্রতিটি দিন একই রকম। সপ্তাহ আসে, সপ্তাহ যায়। এই একঘেয়েমিতে তিনি ভীষণ ক্লান্ত। তাকে সন্তান প্রতিপালন করতে হয়, সংসার সামলাতে হয়, তারপর আবার আপনার প্রয়োজন মেটাতে হয়, আপনার মন রক্ষা করতে হয়।
প্রতিদিন এমনটি করতে হবে ভাবতেই তো কোথাও পালিয়ে গিয়ে লুকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করবে পুরুষদের। ভেবে দেখুন যে কোন সাধারণ মুসলিমা স্ত্রীর কেমন অনুভূতি হয়।
আর কর্মরত নারীদের কথা ভুলে গেলে হবে না। অনেক নারীকে সারাদিন চাকরি করে এসেও সংসার সামলাতে হয়।
► কাজেই ভাইয়েরা আমার, করজোড়ে আপনাদের অনুরোধ করছি, আপনার স্ত্রী কে সেই অনুভূতিটি উপহার দিন যে - তিনি বিশেষ। তাকে একটু একঘেয়েমি থেকে ছুটি দিন।
তাকে মাঝে মাঝে বাইরে খেতে নিয়ে যান। অথবা তার জন্য তার প্রিয় খাবারটি বাইরে থেকে কিনে আনুন। অথবা তাকে নিয়ে এমনিই কোথাও বেড়িয়ে আসুন।
কিছু একটা অন্তত প্রায়ই করুন, তার একঘেয়েমির বন্দিদশা ভেঙ্গে দূর করে দিন।

৩)  তিনি প্রশংসিত হতে চান

প্রশংসা; কে না পেতে চায়? কেউ চায় না যে তার কষ্টের শ্রম কেউ লক্ষ্যও না করুক কিংবা এর চেয়েও খারাপ হল- সবাই তার সারাদিনের পরিশ্রমের কাজকেই স্বাভাবিক বলে ধরে নিয়ে তার সঠিক মূল্যায়ন টুকুও না করুক।
আপনার স্ত্রী আপনার ময়লা কাপড় পরিস্কার করতে বাধ্য নন। তিনি আপনার খাবার তৈরি করতেও বাধ্য নন। তবুও তিনি সবসময় তা করে চলছেন। আর তিনি এসব তার জীবনের অন্যান্য অনেক কিছুর চেয়ে বেশী গুরুত্ব দিয়ে করছেন।
● সন্তান প্রতিপালন
● কাজে অথবা স্কুলে যাওয়া
● আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা
● আরও ভাল মুসলিমাহ হওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
►আপনার স্ত্রীকে দেখিয়ে দিন যে আপনিও তার পরিশ্রমের গুরত্ব বোঝেন, এবং আপনি তার প্রতি কৃতজ্ঞ কারণ তিনি তার সাধ্য মতো আপনার এবং আপনার পরিবারের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন।
একটি ছোট্ট ‘ধন্যবাদ’ দিয়ে শুরু করলেও মন্দ হবে না।

৪)  তিনি প্রচণ্ড ঈর্ষাকাতর

একারনেই তিনি বহুবিবাহ নামক বৈধ বিষয়টি সহজে মেনে নিতে সম্পূর্ণ নারাজ। নিজেকে তার অবস্থানে বসিয়ে চিন্তা করে দেখুন, আপনিও মানতে পারেন কিনা। আপনার স্ত্রীর সামনে অন্য কোন নারীকে নিয়ে কোন কথা বলার সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকুন। কক্ষনো আপনার স্ত্রীকে অন্য কোন নারীর সাথে তুলনা করবেন না।
• কক্ষনো তাকে কোন নায়িকার সাথে তুলনা করবেন না।
• কখনই তাকে আপনার মা অথবা বোনের সাথে তুলনা করবেন না।
• ভুলেও তার সাথে আপনার আগের স্ত্রী বা অন্য স্ত্রীর (যদি থাকে) তুলনা করবেন না।
► তিনি এটা জানতে এবং বিশ্বাস করতে চান যে তাকে ঘিরেই আপনার জগত। কাজেই তাকে সেরকমটিই অনুভব করান।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণের যারা সমগ্র নারী জাতির জন্য উদাহরন, এমনকি তাঁদের মধ্যেও এই ঈর্ষাটি ছিল। আয়েশা (রাঃ)ও, খাদিজা (রাঃ) কে নিয়ে ঈর্ষা বোধ করতেন যিনি তখন জীবিতও ছিলেন না।
আপনার স্ত্রীর মধ্যেও এই ধরনের ঈর্ষার অস্তিত্ব জেনে রাখুন এবং তার মর্যাদা দিন।

৫) একজন ভাল মুসলিমাহ হওয়ার জন্য তিনি আপনার সহযোগিতা চান

পুরুষের তার পরিবারে নেতৃত্ব দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আর সেটাই আজকাল অনেক মুসলিম পুরুষের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা যে শুধু সঠিক নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ হচ্ছে তাই না, বরং অনেক ক্ষেত্রেই সে স্ত্রীর (অথবা মা এর কিংবা তার জীবনের অন্য কোন নারীর) কথায় উঠছে, বসছে।
আপনার স্ত্রী চান আপনি তাকে নেতৃত্ব দিন। কারণ নেতৃত্বের সাথে জড়িয়ে আছে দায়িত্বশীলতার বিষয়টি। আপনার স্ত্রী চান আপনি তার দায়িত্বও পরিপূর্ণ ভাবে গ্রহন করেন। আর একজন ভাল মুসলিমাহ হওয়ার পথে স্ত্রীকে নেতৃত্ব দেওয়ার চেয়ে ভাল আর কি হতে পারে? তবে মনে রাখবেন, এই নেতৃত্ব দেওয়াকে শাসন করার সাথে যেন গুলিয়ে না ফেলেন। এই নেতৃত্বের অর্থ সঠিক পথের নির্দেশনা দেওয়া ও সে পথ অনুসরণে যাবতীয় সহযোগিতা করা।
► কিন্তু আপনি নিজেই যদি উত্তম আদর্শের অনুসারী না হন তাহলে কি করে আরেকজনকে শেখাবেন যে কিভাবে ভাল হতে হয়? কাজেই আপনাকে আগে আপনার নিজের ঈমান মজবুত করতে হবে। আগে নিজেকে শুধরাতে হবে, তারপর আপনার স্ত্রীকেও ভদ্রতা, মর্যাদা, এবং হিকমতের সাথে বুঝাতে হবে।
উদাহরণ স্বরূপ, আপনার স্ত্রী যদি ঠিক মতো পর্দা না করেন তাহলে প্রথমে তার জন্য এমন পোশাক পরিচ্ছদ কিনে আনুন যাতে তিনি ঠিক মতো পর্দা করতে পারেন। তারপর তাকে প্রশংসা করে বলুন যে আপনি তাকে একজন সম্ভ্রান্ত নারী রূপে দেখতে ভালবাসবেন, এবং তাকে এমন পোষাকে দেখতে চান যে পোশাক আল্লাহ্‌ কে সন্তুষ্ট করবে। তিনি যদি নিয়মিত সালাত আদায় না করেন, সংসারের কাজের অজুহাত দেখান, আপনি তার কাজে সাহায্য করে তার জন্য ১৫-২০ মিনিট সময় বের করে দিয়ে আগে সালাত আদায় করে নিতে বলুন। আপনিই সবচেয়ে ভাল বুঝবেন কিভাবে বললে তিনি সবচেয়ে বেশি খুশি মনে আপনার কথা শুনবেন।

৬)  তিনি ক্রমাগত অভিযোগ করতে ভালবাসেন না, কিন্তু মাঝে মাঝে আপনিই তাকে বাধ্য করেন

সবাই এটা মনে করেন যে নারীরা তাদের স্বামীদের সাথে খুঁতখুঁত করতে পছন্দ করেন। কিন্তু সেটা পুরোপুরি সত্য নয়। হ্যা, কিছু মানুষ (নারী এবং পুরুষ) এমন আছেন যাদেরকে কিছুতেই সন্তুষ্ট করা যায় না। আপনি যা-ই করুন না কেন, তারা সেটাতে দোষ ধরবেনই। আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে এসেছে, রাসুল (সাঃ) ইরশাদ করেন-
“আমাকে জাহান্নাম দেখান হয়। (আমি দেখি), তার অধিবাসীদের অধিকাংশই স্ত্রীলোক; (কারণ) তারা কুফরী করে। জিজ্ঞাসা করা হল, ‘তারা কি আল্লাহ্‌র সাথে কুফরি করে?’ তিনি বললেন, ‘তারা স্বামীর অবাধ্য হয় এবং ইহসান অস্বীকার করে। তুমি যদি দীর্ঘকাল তাদের কারও প্রতি ইহসান করতে থাক, এরপর সে তোমার সামান্য অবহেলা দেখলেই বলে, ‘আমি কখনও তোমার কাছ থেকে ভাল ব্যবহার পাইনি।’ [সহীহ বুখারীঃ ২৮; ইফা]
কাজেই, বোনদেরকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিৎ যে, তাদের স্বামীরা তাদের জন্য যা করেন, তা যেন তারা তুচ্ছজ্ঞান করে অকৃতজ্ঞতা না করেন।
► কিন্তু, ভাইয়েরা প্রায়শই তাদের স্ত্রীর জন্য জিহ্বা সংযত রাখা কঠিন করে দেন। লক্ষ্য করে দেখুন, আপনিই হয়তো প্রশংসার বদলে সবসময় স্ত্রীর দোষ ধরছেন আর তিনিও পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য আপনার খুঁত খুজে বের করছেন। কিংবা হয়তো আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট কাজ করছেন না (হতে পারে তা সাংসারিক টুকটাক সহযোগিতা) যা পুষিয়ে নিতে তাকে বাড়তি খাটুনি করতে হচ্ছে। অথবা হয়তো আপনি মানুষ হিসেবে খুব বেশী আদর্শ নন।
সবশেষে আবারো বলছি, আগে নিজের ভেতর উন্নয়ন ঘটান; আপনার স্ত্রীর খুঁতখুঁত এবং অভিযোগ করার সুযোগই কমে যাবে।

৭)  সবচেয়ে বেশী তিনি চান, আপনার সাথে একটি স্থায়ী ও সুখী সম্পর্ক

নারীরা এটা ভেবে বিয়ে করে না যে ‘বিয়ে করে খুব মজা হবে।’ তারা বিয়ে করেন কারণ তারা একটি সুখী সংসার জীবন চান; এবং তারা আশায় থাকেন যে আপনি তাকে তা দেবেন। ধর্মীও দায়িত্ব ও কর্তব্যের পর এটাই একজন মুসলিমাহ নারীর প্রধান চাওয়া- একটি সুখী, স্থায়ী, মুসলিম পরিবার গড়ে তোলা। মজার ব্যাপার হল, এটা দেওয়া আপনার জন্য খুবই সহজ কাজ।
► ক) বোধহীন মানুষের মতো আচরণ করবেন না। তার জন্য একজন ভালো স্বামী হন। তার প্রতি আপনার ভালোবাসা মুখে প্রকাশ করুন।
খ) কখনও তাকে তালাক বা আরেকটি বিয়ের ভয় দেখাবেন না। হ্যাঁ, আপনার তা করার অধিকার আছে। কিন্তু এই বিষয়গুলোকে নিয়ে ভীতি প্রদর্শন করা আপনাদের সাংসারিক জীবনের জন্য অনুপযোগী এবং ক্ষতিকারক। এরকম ভীতি দেখিয়ে কখনও কল্যাণ আশা করতে পারেন না। কারণ এধরনের ভীতি কখনই তার মনে আপনার জন্য শ্রদ্ধা বা ভালবাসা বাড়িয়ে দেবে না, বরং উল্টোটাই হবে।
গ) আল্লাহ্‌র উপর ভরসা রাখুন। শয়তানের প্রতারণার ফাঁদ থেকে সতর্ক থাকুন। স্ত্রীর বিষয়ে ধৈর্য ধারণ করুন। অন্য সবকিছুর চেয়ে, স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদে সবচেয়ে বেশী আনন্দিত হয় শয়তান।
দেখলেন? সবকিছু এতটা কঠিনও না এখন, তাই না?

নারীর কাম উত্তেজনা ওতৃপ্তি

নারীর কাম উত্তেজনা ওতৃপ্তি+

 নারীর কাম উত্তেজনা
নারীর কাম উত্তেজনা দ্রুত কি ভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়েও কামশাস্ত্রে আলোচনা করা হয়েছে।
নিম্নলিখিত উপায়গুলি অবলম্বন করলে দ্রু নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।
তা হলোঃ-
১। মুখ, কপাল, গাল ইত্যাদি স্থানে ঘন ঘন চুম্বন করা ও ধীরেধীরে ঘর্ষণ করা।
২। সঙ্গমের পূর্বে নারী দেহের বিভিন্ন স্থান স্পর্শ করলে, ধীরে ধীরে নাড়াচাড়া করলে কাম উত্তেজনা জাগে।
৩। নারীর যৌন ইন্দ্রয়গুলি স্পর্শ, ঘর্ষণ ও মর্দন করা উচিত।
৪। বিশেষ করে স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন কাম উত্তেজনার সহায়ক।
৫। প্রয়োজন হ’লে ধীরে ধীরে আঘাতকরা, দংশন করা বা নিপীড়ন করা চলে।
৬। সহবাসের আগে উপরোক্ত বিষয়ে স্ত্রীকে ভালভাবে উত্তেজিত কারা একান্ত আবশ্যক-অন্যথায় স্ত্রীর অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে।

যৌন মিলন করার সময় কিছু পদ্ধতি অনুসরণকরা উচিত।তাহলে পূর্ণ তূপ্তি পাওয়া সম্ভব।

যৌন মিলন করার সময় কিছু পদ্ধতি অনুসরণকরা উচিত।তাহলে পূর্ণ তূপ্তি পাওয়া সম্ভব। 

 

১/যৌন মিলনের সময় মুখে দাড়ি রাখার ব্যাপারে সর্তক থাকা উচিত।যেন আপনার সঙ্গীর অসুবিধা সূষ্টি না হয়। ২/যৌন মিলন চুম্বনের সাহায্যে শুরু করা উচিত এটা আপনার সঙ্গীর প্রতি আপনার বিশ্বাস ও ভালোবাসার প্রমাণ রাখে।
৩/মিলনের সময় আপনি আনন্দ না পেলে আপনার সঙ্গীকে অবশ্যই বলবেন।কেননা এতে মানুষিক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। 
৪/মিলনের সময় বিভিন্ন আসন গ্রহণ করা উচিত। 
৫/সবচেয়ে বড় কথা মিলনের সময় আপনার সঙ্গীর প্রতি পূর্ণ আস্থা রাখবেন।

প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ চলতেছে

প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ চলতেছে 

 

অবাধে মোবাইলে কপিরাইট হচ্ছে বাংলাদেশের পর্ণো ভিডিও,
গান লোড এর আড়ালে চলছে পর্ণো ভিডিওর ব্যবসা ।
পর্ণো ভিডিও দেখার প্রতি আসক্ত শিশুরাও ।

বিষয়টি ঘৃণার নয় লজ্জারও বটে ।
বর্তমানে আমাদের দেশে প্রেমের আড়ালে যে সব অপকর্ম হচ্ছে তা পশ্চিমাদেরও হার মানিয়েছে ।
প্রেমের আড়ালে নারী দেহ ভোগ চলতছে ।
ভিভিন্ন পার্কে বা হোটেলে আমাদের অতি আধুনিক তরুণ তরুণীরা প্রেমের নামে মিলিত হচ্ছে শাররিক সম্পর্কে ।
শুধু এখানেই শেষ নয়? মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতেছে ।
এসব ভিডিও কম্পিউটার এর মাধ্যমে পৌছে যায় সবার হাতে ।
সমাজের ছোট বড় সব বয়সের ছেলে মেয়েরা দেখতে থাকে অতি আধুনিক প্রেমিক প্রেমিকাদের দ্বারা তৈরী করা এসব ভিডিও ।
তবুও দেখার কেউ নেই ।
এমন কি প্রেমিক প্রেমিকাদের হাতে তৈরী করা এসব নোংরা ভিডিও প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মেমোরি কার্ডে তে কপি হচ্ছে বিদ্যুতের চেয়েও দূত গতিতে ।
বিদেশি পর্ণো ভিডিও নয় আমাদের দেশের পর্ণো ভিডিও দিয়েই সয়লাব প্রতিটি কম্পিউটার ।
আমি দিনে রাতে মিলিয়ে শতেক কম্পিউটারের দোকানে অনুসন্ধান করেছি ।
অনুসন্ধান করেছি you tubeতেও ।পেয়েছি প্রেমিক প্রেমিকাদের দিয়ে তৈরি করা হাজার হাজার ভিডিও ।
এর মধ্যে ৯৯ ভাগ ভিডিওই হচ্ছে স্কুল কলেজের পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীদের ।এসব ছাত্র ছাত্রীদের কয়েকটি কলেজের নাম আমি জানতে পেরেছি ।এই কলেজ গুলোর নাম হলো 'ঢাকা সিটি কলেজ, জামাল পুর মহিলা কলেজ, বি এন কলেজ ।এই তিনটি কলেজ ব্যতিত অন্য কোনো কলেজের নাম আমি জানতে পারিনি ।যদিও অন্য কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা এসব নোংরা কাজে লিপ্ত আছে ।এক হাজারের বেশী ভিডিও আমি চেক করেছি ।শুধু মাত্র একটি ভিডিও বাদে সব কয়টি ভিডিওতে ছাত্রীরা নিজ ইচ্ছেই মিলিত হয়েছে শারীরিক সম্পর্কে ।জামাল পুর মহিলা কলেজের ছাত্রীটির কিছু আতৎচিৎকার করেছে ।ভিডিও তে দেখা যায় মেয়েটিকে পাঁচ মিনিটের কথা বলে প্রেমিকের বাড়ীতে আনা হয় ।তারপরে জোড় করে নগ্ন করে মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করা হয় ।মেয়েটি নগ্ন ভিডিও করা থেকে রেহাই পেতে প্রেমিকের কথা মতো শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয় ।কিন্তু এইটি প্রথম বার নয়? এর আগেও তারা বেশ কয়েক বার মিলিত হয়েছিল ।সেটা তাদের কথা থেকে বুঝা যায় ।সব চেয়ে ভয়ানক বিষয় হলো যত গুলো ভিডিও চেক করা হয়ে এর একটি ভিডিও তেও কোনো ছেলে মুখ দেখানো হয়নি ।তার মানে এই সব ভিডিও করা মেয়েদের কে ব্যাকমিল অথবা ফ্রি সেক্স করার জন্য ।
আমার প্রশ্ন হলো দেশে এতো অঘটন ঘটতেছে, প্রশাসন নাকে খাটি দেশি সরিষার তেল দিয়ে ঘুমাইতে, আরেক জন ডিজিটাল বাংলাদেশ বলে চিৎকার করতেছে, আর এদিকে নারীদের জীবনে তেরোটা বাজতেছে । অথচ নারী সম্মান রক্ষার কোনো পদক্ষেপ নেই ।এদেশের নারী অধিকার বাদীদের শুধু ইসলামের বেলাই কথা বলতে শুনা যায় ।অন্য কিছুর বেলা কথা বলতে গেলে তাদের মুখে ঝাঁটার বারী পড়ে যায় ।আজ তথা কথিত নারী বাদীদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে চাই, চেয়ে দেখে তোদের কথা মতো নারী স্বাধীনতা ভোগ করনে ওয়ালারা ,কত বড় বেহাইয়া পণার শিকার, শুধু একবার চেয়ে দেখ ।
ইসলাম নারী সম্মান রক্ষা করার জন্য পর্দা করার কথা বলে, বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বাহির হতে নিষেধ করে ।
বেগানা পুরুষদের সাথে গোপনে বা প্রকাশে দেখা সাক্ষাত বা কথা বলতে নিষেধ করে ।
আর তোরা নারী হয়েও যারা নারী সম্মান লুট করে?
তাদের সুরের সুর মিলিয়ে কথা বলিস ।
নারীর ইজ্জত যাতে পথে ঘাটে সহজ ভাবে লুট হতে পারে সেজন্য সমান অধিকার কথা বলিস ।
যে নারীরা নিজের ইজ্জত রক্ষার করার জন্য ইসলামের আইন মেনে চলে, তাদের কে তোরা বন্দি শালা বলিস ।তোদের কথা মতো যেসব নারীরা স্বাধীনতা ভোগ করতে গিয়ে ইজ্জত হারিয়ে হারিয়েছে?
বিয়ের আগে প্রেমিকের সাথে ফ্রি সেক্স করে সতীত্ব হারিয়েছে?
যে সমস্ত কুলাঙ্গারা প্রেমের ফাঁদ ফেলে নারীদের দেহ ভোগ করে মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করে মেয়েদের সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিচ্ছে ।
যেসব নারীরা যৌন কেলেঙ্কারী তে ইজ্জত হারিয়েছে এবং সমাজ থেকে মুখ লুকিয়েছে?
এই কুখ্যাত নারী অধিকার দাবী করনেওয়ালা নারী বাদীরা কি তাদের হারানো ইজ্জত ফিরিয়ে দিতে পারবে?
যে সমস্ত কুলাঙ্গারা প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ করতেছে?
সে পরবর্তীতে এই নারীকে বিয়ে করবে?
না করলে মেয়েটির জীবনের অবস্হা কিরকম একটু ভাবুন ।
জানিনা এই অবুঝ গদা মূর্খ নারীরদের বুঝ হবে কবে?
এই বিষয়টি দৈনিক 'আমার দেশ' এর সম্পাদক 'মাহমুদুর রহমান' স্যার এবং 'তালাস' টিম এর নিকট পাঠিয়েছি ।
এবং বলে দিয়েছি এই বিষয়ে আরো অনুসন্ধান করে পুর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করতে ।
আমি চেষ্টা করে ছিলাম ব্লগে কিছু ভিডিও প্রকাশ করতে ।
কিন্তু এবিষয়টি কারো অজানা নয় ।
তাঁরপরও প্রমাণ স্বরূপ You Tube থেকে দুইটি ভিডিও লিংক আপনাদের কে দিলাম ।
দেখে নিবেন ।এবিষয়ে আরো কিছু কথা বলার ছিল ।
কিন্তু দুই যাবত আমার মনটা খুব খারাপ ।
কাজ করতে ভালো লাগেনা ।
তাই এখানেই শেষ ।
আল্লাহ্ হাফেজ ।


শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।
এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব

জি স্পট ও ক্লিটরিস


মেয়েদের অর্গাসোমের বেলায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ দুইটি ব্যাপার হল তার জি স্পট ও ক্লিটরিস কে স্টিমুলেট করা।এগুলো মেয়েদের অন্যতম দুইটি সেক্স অর্গান। জি স্পট ও ক্লিটরিস স্টিমুলেট করলে মেয়েরা অর্গাসোম লাভ করতে পারে সহজেই।



ক্লিটরিস কিঃ ক্লিটরিস একটা ছোট্ট বাডের মত অংশ যা ভ্যাজায়নার উপরের দিকে মুখের ঠিক ভেতরে থাকে। এটি সাধারনত একটা চামড়ার আড়ালে ঢাকা থাকে, কিন্তু মেয়েরা যখন সেক্সুয়ালি এরৌসড হয় তখন এটি বেরিয়ে আসে।



কিভাবে স্টিমুলেট করবেনঃ ক্লিটরিস ঘষে, সাক করে, প্রেসার দিয়ে স্টিমুলেট করা যায়। এটিকে দীর্ঘ সময় ধরে স্টিমুলেট করা যায় আস্তে আস্তে স্পর্শ করুন, প্রথমেই বেশি প্রেসার দিবেন না। এ জায়গাটা বেশ সেন্সিটিভ। শুধু ক্লিটরিস নউ, বরং এর চারপাশে হাত ঘষুন। এতে সে আরাম পাবে। আস্তে আস্তে স্ট্রোক বারান। প্রেসার বেশি প্রয়োজন হলে সে ই বলবে। ক্লিটরিসে ফিঙ্গারিং(১),(২) করার সময়, বা ইন্টারকোর্সের সময় পেনিস দিয়ে মজা দিতে পারেন। এছাড়া ওরাল সেক্সের সময় জিহবা ক্লিটের উপর ঘুরালেও সেটি অনেক বেশি স্টিমুলেটেড হয়।



জি-স্পট কিঃ Gräfenberg Spot, কে সংক্ষেপে জি-স্পট(G-Spot) বলা হয়। জিস্পট অনেকটা সীমের বিচীর মত দেখতে। এটা ভ্যাজায়নার ভিতরে, যাকে ভ্যজায়নাল ওয়াল বলে তার মুখে অবস্থিত, অনেকটা নাভি বরাবর। এটা স্টিমুলেটেড হলে রাফ লাগে ধরতে।



কি ভাবে খুজে পাবেনঃ জি স্পট পেনিস বা আঙ্গুল দুইটা দিয়েই স্টিমুলেট করা যায়। জি স্পট আপনার নিজেরই খুজে নিতে হবে। প্রথমবারের ক্ষেত্রে আঙ্গুল দিয়ে জি স্পট খুজে বের করা বেশি সহজ। আঙ্গুল পুরোপুরি ভেতরে ঢুকার পর এমন একটি জায়গা পাবেন যেটি আশেপাশের ভ্যাজায়নাল ওয়ালের থেকে বেশি রাফ। সেটাই জি স্পট। ফিঙ্গারিং করার সময় সে সোজা হয়ে শুয়ে থাকলে জি স্পট সহজেই খুজে পাবেন। ইন্টারকোর্সের সময় জি স্পট পাওয়ার জন্য সেক্স পজিশন ঠিক থাকা বেশ জরুরি। ডগি স্টাইলে পেছন দিক থেকে বা দুইজন একি দিকে মুখ করে শুয়ে তাকে পেছন দিক থেকে ফাক করলে জি স্পট সহজে হিট করতে পারবেন। ডগি স্টাইলে তার অ্যাস ধরে উচু করে পেনিস ঢুকালে সহজে জি স্পট খুজে পাওয়া যায়। এছাড়া মেয়েরা উপরে থেকে সেই পজিশনে সেক্স করলে সহজেই তার জি স্পট হিট করা সম্ভব। এছাড়া সে পেনিসের উপরে তার অ্যাস সারকুলার ভাবে ঘুড়িয়ে, উপরে নিচে করে জি-স্পট হিট করতে পারে। জি স্পট হিট করার জন্য এবং স্টিমুলেট করার জন্য বেশ প্রেসার দিতে হয়। এতে সে ব্যথা না পাওয়া পর্যন্ত কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।

যৌনতা বিষয়ক কিছু নিষেধাজ্ঞাঃ

যৌনতা বিষয়ক কিছু নিষেধাজ্ঞাঃ

1.ভরা পেটে মিলন করবেন না

2.যৌনাঙ্গে মুখ
লাগানো থেকে দূরে থাকুন
এতে স্বাস্থের ক্ষতি হতে পারে

3.অশান্তি বা মানষিক দিক
থেকে দুশ্চিন্তায় থেকে মিলন করবেন
না

4.পায়ু পথে মিলন করবেন না ।
এটা সম্পূর্ন হারাম

5.মুখে বীর্যপাত করবেন না

পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করবেন । আপনারা লাইক দিলে আমরা টাকা পয়সা পায় না বরং পোস্ট করার উত্সাহ পাই ।

>সংগৃহীত

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায়

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায়
1। গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করা।
২। স্ত্রীর ঊরুদেশ জোরে জোরে মৈথুনের
আগে ঘর্ষণ
করা।
৩। সম্ভোগের আগে যোনিদেশ, ভগাঙ্কুর
কামাদ্রি আলতো ভাবে ঘর্ষণ করা।
৪। ভগাঙ্কুর মর্দন।
৫। মৈথুনকালে স্তন মর্দ্দন।
৬। সহাবাসের আগে যদি পুরুষাঙ্গের
আগায় খুব
সামান্য পরিমাণ কর্পূর লাগানো হয়
তবে স্ত্রী দ্রুত তৃপ্তি লাভ ক’রে থাকে।
তবে কর্পূর যেন বেশি না হয়,
তাতে স্ত্রী যোনি ও
পুরুষাঙ্গ জ্বলন অনুভূত হ’তে পারে।

হিজড়া জন্ম হওয়ারকারন

আপনি কি হিজড়া জন্ম হওয়ারকারন
জানেন?
আমরা বিভিন্ন সময় রাস্ত- ঘাঁটে, ট্রেন
এ হিজরা দেখি ভিক্ষা করতে।
তাদেরকে দেখে আমরা অস্বস্তি বোধ
করি।
হিজড়া জন্ম হওয়ার কারনঃ
হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ)
বলেছেনঃ হিজড়ারা জীনদের সন্তান।
কোন এক বাক্তি আব্বাস (রাঃ) কে প্রশ্ন
করেছিলেন এটা কেমন করে হতে পারে।
জবাবে তিনি বলেছিলেন “আল্লাহ্ ও
রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন যে মানুষ
যেন তার স্ত্রীর মাসিক স্রাব
চলাকালে যৌন সংগম না করে”,
সুতরাং কোণ মহিলার সঙ্গে তার
ঋতুস্রাব করা হলে সয়তান তার
আগে থাকে এবং সেই শয়তান দারা অই
মহিলা গর্ববতী হয় ও হিজড়া সন্তান
প্রসব করে। (মানুষ ওজীন এর যৌথ
মিলনজাত সন্তানকে ইসলাম এ বলা হয়
“খুন্নাস”)।
প্রমানসুত্রঃ সূরা বানী ইস্রাইল- আর
রাহমান -৫৪, ইবনে আবি হাতিম, হাকিম
তিরমিজি।
কিন্তু ক্যানও
তারা ভিক্ষা করে জানেন?
তারা দুবেলা-দুমুঠো খাবার এর জন্য
আমাদের কাছে ভিক্ষাকরে,
তাদেকে ছোট করে দেখা ঠিক না। এই
সভ্য জগতে আমরা তাদের
কে নিয়ে হাসি-তামাশা করি। তাদের
এই অবস্থার জন্য তো তারা দায়ীনয়, তবু
ক্যানও তারা আজও অবহেলায়?
আজ যারা এই পোস্টটি পড়েছেনতাদের
প্রতি অনুরোধ রইলো হিজড়াদের
প্রতি তাদের যেন একটু হলেও
মানবতা বোধ জন্মায়।

চুমু খাচ্ছেন? ভালো! এগুলো তাহ'লে একটু জেনে নিন!





চুমু কে না ভালোবাসে? ভালোবাসা প্রকাশের এর চেয়ে ভালো মাধ্যম প্রেমিক প্রেমিকার জানা আছে বলে মনে হয় না।


যা হোক। চুমুর কিছু কিছু ট্রিভিয়া বা মজার জিনিষ জানলে ক্যামন হয়?
                                                              পড়ুন!
১। ৬ জুলাই হচ্ছে আন্তর্জাতিক চুমু দিবস!
২। সাধারন চুমুতে প্রতি মিনিটে ২৫ ক্যালোরি এবং গভীর ভাবে চুমুতে ১০০ ক্যালোরি পর্যন্ত শক্তি প্রয়োজন!
৩। চুমু সম্বন্ধে যে বিদ্যা তার নাম Philematology!
৪। প্রেমিক প্রেমিকাদের মস্তিস্কে এক ধরনের নিউরন থাকে যা তাদেরকে অন্ধকারেও একজন আরেকজনের ঠোঁট খুজে পেতে সাহায্য করে!
৫। পৃথিবীর সবচে' দীর্ঘ চুমুর রেকর্ড হচ্ছে ৩৩ ঘন্টা ১৮ মিনিট ৩৩ সেকেন্ড! এটা করা হয়েছিলো ২০১০ সালের ভ্যালেন্টাইন ডে তে। এই যুগলের পরে অক্সিজেন দিয়ে ট্রিটমেন্ট দিতে হয়েছিলো। 
৬। সিনেমাতে সবচে' দীর্ঘ চুমুর রেকর্ড হচ্ছে ৩ মিনিট পাঁচ সেকেন্ড্ । সিনেমার নাম You're in the Army Now (১৯৪১ সালের)।
৭। মূল ধারার এক সিনেমাতে সবচে' বেশী চুমুর রেকর্ড ১২৭ বার Don Juan (১৯২৭ সালের) সিনেমাতে!
৮। আমরা যেটাকে ফ্রেন্চ কিস হিসেবে জানি ফ্রান্স এ তার নাম Embrasser Avec la Langue ।
৯। পুরুষের কাছে পৃথিবীর সবচে' আকর্ষনীয় ঠোট? জরীপ অনুযায়ী এনজেলিনা জোলী
১০। চুমু খেতে ভয় পান? তবে আপনার Philematophobia হয়েছে!
এখন মজা করে চুমু খান!

মানবদেহের কিছু মজার তথ্য বিজ্ঞান

মানবদেহের কিছু মজার তথ্য

█►একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ তার মোট ওজনের ১৩ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ ৬৫ কেজি ওজন মানুষের রক্তের পরিমাণ হল ৫ কেজি।

█► দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
...
█►. একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭ বার পেঁচানো যাবে।

█► কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।

█►দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।

█►একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।

█►দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।

█►একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।

█►একজন মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ করে।

█►একজন মানুষের শরীরে চামড়ার পরিমাণ হচ্ছে ২০ বর্গফুট।

█► একজন মানুষের চামড়ার ওপর রয়েছে ১ কোটি লোমকূপ।
 █►মানুষের শরীরে যে পরিমাণ চর্বি আছে তা দিয়ে ৭ টি বড় জাতের কেক তৈরি সম্ভব।

█► একস্থান থেকে শুরু করে সমগ্র শরীর ঘুরে ঐ স্থানে ফিরে আসতে একটি রক্ত কণিকা ১,০০,০০০ কিমি পথ অতিক্রম করে।

█► আমাদের মস্তিষ্ক প্রায় ১০,০০০ টি বিভিন্ন গন্ধ চিনতে ও মনে রাখতে পারে।

মস্তিষ্ক বা ব্রেইন সম্পর্কে মজার জ্ঞান -বিজ্ঞান

মস্তিষ্ক বা ব্রেইন সম্পর্কে মজার জ্ঞান -বিজ্ঞান


মস্তিষ্ক বা ব্রেইন সম্পর্কে মজার জ্ঞান ||

▣ মানুষের মস্তিকের প্রতি সেকেন্ডে ১০১৫ টি হিসাব করার ক্ষমতা আছে। যা পৃথিবীর সবচে বড় সুপার কম্পিউটারেরও নেই…!!

▣ মানব মস্তিস্কের প্রায় ৭৫ ভাগই পানি!!!
...
▣ বাচ্চা অবস্থায় একটি মানুষের মস্তিস্কের ওজন থাকে ৩৫০-৪০০ গ্রাম। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় যা বেড়ে হয় ১৩০০-১৪০০ গ্রাম !

▣ একজন মানুষের ব্রেইন,অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রানীর চেয়ে প্রায় ৩ গুন বড়।

▣ ব্রেইন মানুষের দেহের মোট আয়তনের মাত্র ২% হলেও দেহে উৎপন্য মোট শক্তির ২০ ভাগেরও বেশী খরচ করে সে একাই!! আশ্চর্য না?
 ▣ জাগ্রত থাকা অবস্থায় মস্তিস্ক প্রায় ২৫ ওয়াট পাওয়ার সৃষ্টি করে,যা একটি লাইট বাল্ব জালানোর জন্য যথেষ্ট |

▣ একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্ক অক্সিজেন ছাড়া মাত্র ৫ মিনিট টিকতে পারবে |

▣ মানুষের নিউরনে তথ্য চলাচলের সর্বনিম্ন গতিবেগ হলো প্রায় ২৫৮.৪৯০ মাইল/ঘণ্টা, আর বর্তমান বিশ্বে সবচে দ্রুততম গাড়ি “বুগাত্তি ভেরন ই.বি ১৬.৪” এর গতিবেগ ২৫৩ মাইল/ঘন্টা |

▣ একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৭০০০০ বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে সক্ষম |

▣ ৩০ বছর বয়সের পর থেকে মানুষের ব্রেনের ভর প্রতি বছর .২৫% করে বাড়তে থাকে |

▣ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনিস্টাইনের মস্তিস্কের ভর ছিলো ১২৭৫ গ্রাম,যা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম |

যৌন ক্ষমতা হ্রাস-বৃদ্ধি। আপনার করনীয় ও বর্জনীয়।

যৌন ক্ষমতা হ্রাস-বৃদ্ধি। আপনার করনীয় ও বর্জনীয়।

যৌন ক্ষমতা হ্রাস-বৃদ্ধি।

প্রত্যেক নারী-পুরুষের মধ্যে কামভাব ও যৌন চাহিদা সমান হয় না। কোন পুরুষের মধ্যে থাকে বেশী আবার কোন কোন পুরুষের মধ্যে কম। অনুরূপ নারীদের ব্যাপারটিও। পরিবেশ, আবহাওয়া এবং খাদ্য এ ব্যাপারে যথেষ্ঠ ভুমিকা পালন করে থাকে।
যৌনশক্তি যার মধ্যে যত বেশী থাকবে সে তত আনন্দ পাবে। পুরুষের মধ্যে ক্ষমতা কম এবং নারীর মধ্যে বেশী থাকলে স্বামী তৃপ্ত হয়ে গেলেও স্ত্রীর তৃপ্তি মেটে না। কেননা স্ত্রীর বীর্যপাতের আগেই স্বামীর বীর্যপাত ঘটে। তখন স্ত্রী অস্বস্থিতে ভোগে এবং এ কারণে স্নায়ুরোগ হিষ্টিয়া দেখা দেয়। আর জন্ম নেয় সহবাসের প্রতি অনীহা ও স্বামীর প্রতি ঘৃণাভাব।
আরেকটি কথা এ যুগের স্বঘোষিত যৌন বিশেষজ্ঞদের পরিবেশিত ঔষধ বর্জন করা অপরিহার্য। কেননা প্রচার এবং বিজ্ঞাপনের বাজার গরম থাকলেও তেজোদ্দীপক দ্রব্যাদি। এটা তাতণিকভাবে সহবাসে আনন্দ দিলেও পরবর্তীতে মারাত্মক বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এবং সর্বদা-ব্যবহারে অনেক সময় মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে থাকে।
সুতরাং এ সবের ধারে কাছেও না যাওয়া উচিত। আসল শক্তি সেটাই যা খাদ্য গ্রহণে অর্জিত হয়।

বিশেষ পরামর্শঃ- আপনি যদি সহবাসের পর কয়েক লুকমা-পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার অভ্যাস করেন তাহলে আপনি সহবাসে কাল্তি অনুভব করবেন না। মওসুমী ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন। ডিমের হালুয়া, গাজরের হালুয়া, মধুযোগে গোস্তের পানি ও দুধ কিংবা খেজুর দুধে ফুটিয়ে এবং দুধের বরফি আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। ধন্যবাদ।

 

Monday, July 15, 2013

স্বপ্নদোষ, স্বপ্নদোষ রোগের আকার ধারণ, লক্ষণ, কারণ ও চিকিতসা পদ্বতি।

স্বপ্নদোষ, স্বপ্নদোষ রোগের আকার ধারণ, লক্ষণ, কারণ ও চিকিতসা পদ্বতি।

স্বপ্নদোষ, স্বপ্নদোষ রোগের আকার ধারণ, লক্ষণ, কারণ ও চিকিতসা পদ্বতি।

বালেগ হওয়ার পর প্রত্যেক যুবকই সর্ব প্রথম যে রোগের মুখামুখী হয় তা হলো স্বপ্নদোষ। হালকা ঘুমে যৌন উত্তেজনা কর স্বপ্ন দেখার পর অনাকাংতি ভাবে বীর্যপাত হওয়াকে স্বপ্নদোষ বলে। হালকা ঘুমে যৌন উত্তেজনা কর স্বপ্ন দেখার পর অনাকাংতি ভাবে বীর্যপাত হওয়াকে স্বপ্নদোষ বলে।
কল্পনা ও চিন্তা চেতনায় যদি পবিত্রতার চিহ্ন না থাকে, তাহলে মানসিক কামোউত্তেজনা স্বপ্নের মধ্যে লিঙ্গে উত্তেজনা সৃষ্টি করে দেয়। যারা পরিনত বয়সে উপনীত হয়ে এখনও বিবাহ করে নাই এবং সে বীর্যস্খলনের কোন অবৈধ পন্থাও অবলম্বন করে নাই তাহলে এমন লোকদের মাসে ২/১ বার স্বপ্নদোষ হয় এবং তারপর দুর্বলতা অনুভব না করে তাহলে তাকে রোগ বলা যাবে না। কিন্তু যদি ঘনঘন স্বপ্নদোয় হতে থাকে তাহলে তাকে রোগ মনে করে চিকিতসা করানো উচিত।

একদিন দুইদিন পর বা প্রত্যেক দিন অথবা প্রত্যহ কয়েকবার স্বপ্নদোষ হলে তদ্বারা শরীর দুর্বল, মাথায় ব্যাথা, মাথা ঘোরা, মেজাজ রূতা ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি হয়। রুগী দুর্বল ও শক্তিহীন হয়ে পড়ে আর চেহারাও হয়ে যায় ফেকাশে।

স্বপ্নদোষ রোগের আকার ধারণ করার কয়েকটি কারণ-

(১) কামভাবের অনুভূতি উত্তেজনা সৃষ্টি অশ­ীল চিন্তাভাবনার বেশি হওয়া।
(২) পেট অতি মাত্রায় পূর্ণ হওয়া। অতিরিক্ত উদর পুর্তিতে পেটে গ্যাস জন্ম হয়। যার কারণে কামোত্তেজনাকর স্বপ্ন বেশি
দেখা হয়।
(৩) অধিক ঝাল তরকারী, বেশি টক এবং গুরুপাক খাদ্য খাওয়া।
(৪) হস্ত মৈথুন ও সমকামের ন্যায়-অশ­ীল অভ্যাসে লিপ্ত হওয়া।
(৫) অশ­ীল নভেল পড়া ও ফিল্ম দেখা, সহবাস সংক্রান্ত আলোচনা শ্রবণ করা।

লক্ষণঃ রুগী নিজেই অনুভব করে যে সে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে, রোগ বৃদ্ধি পেলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া শুরু হয়। মুত্রথলীতে ব্যথা অনুভব করে স্বভাবে অলসতা, কোমরে ব্যথা, মানসিক দুর্বলতা ইত্যাদি এ রোগের বিশেষ লণ।

চিকিতসাঃ এ রোগের চিকিতসার মধ্যে সবচেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল রুগী নিজ চিন্তা চেতনাকে পরিচ্ছন্ন রাখবে। কাম উত্তেজনাকর কল্পনাকে ধারে কাছেও স্থান দিবে না। সত নিষ্ঠাবান মনীষীদের সঙ্গ অবলম্বন করবে, হজম শক্তির প্রতিও লক্ষ্য রাখবে। গুরুপাক বিলম্বে হজম হয় এমন খাবার, মশলা যুক্ত, গরম খাবার থেকে সংযত হবে। স্বাভাবিক ও দ্রুত হজম হয় এমন খাবার খাবে। রাত্রে অল্প আহার করবে। শোবার কমপে ২/৩ ঘন্টা পূর্বে আহার করবে। শোবার পূর্বে প্রস্রাব-পায়খানা থেকে ফারেগ হবে। কেননা এগুলোর সংমিশ্রণ লিঙ্গে উত্তেজনা ও উত্থানের সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে স্বপ্নদোষের কারণ হতে পারে। কোষ্ঠ কাঠিন্য হতে দিবে না। কেননা, কোষ্ঠ কাঠিন্য (কষা) স্বপ্ন দোষের বিশেষ সহায়ক।

তাছাড়া নরম ও গরম বিছানায় এবং বন্ধ কামরায় বা কে শয়ন করাও স্বপ্নদোষের বিশেষ কারণ। এজন্য বিছানা শক্ত হওয়া  এবং আলো বাতাস লাগে এমন স্থানে শয়ন করা উচিত। চিত হয়ে শয়ন করা অবস্থায় স্বপ্নদোষ বেশি হয়। তাই সুন্নত মত ডান কাত হয়ে শোবার অভ্যাস করা উচিত। শেষ রাত্রে জাগ্রত হয়ে প্রস্রাবের বেগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে উঠে প্রস্রাব করে নিবে। শোয়ার পূর্বে গরম দুধ, চা, কফি পান করবে না। বরং শয়ন কালে লিঙ্গে পানির ছিটা দেয়াও উপকারী।

বিঃদ্রঃ- রুগী যদি বিবাহিত হয় এবং দীর্ঘদিন যাবত স্ত্রী থেকে পৃথক ও বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে এ রোগ হয়ে থাকে তাহলে স্ত্রী সহবাস বিশেষ ফলপ্রদ।

 

অধিক সহবাসের ক্ষতি। অধিক সহবাস না করার পরামর্শ।

অধিক সহবাসের ক্ষতি। অধিক সহবাস না করার পরামর্শ।

অধিক সহবাসের ক্ষতি। অধিক সহবাস না করার পরামর্শ।

ফকীহ আবুল লাইছ (রঃ) তাঁর “বোস্তান” নামক কিতাবে লিখেছেন যে হযরত আলী (রাযিঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি দীর্ঘদিন যাবত সু-স্বাস্থ্য কামনা করে সে যেন সকাল-সন্ধ্যা নিয়মিত পানাহার করে, ঋণ থেকে বেচেঁ থাকে, খালি পায়ে চলাফেরা না করে এবং স্ত্রী সহবাস কম করে।   -তিব্বে নববী

তাছাড়া ইসলাম মাঝামাঝি পন্থাকে পছন্দ করে। দুইবার সহবাসের মধ্যকার বিরতি কতদিন হবে, তা নির্ভর করে প্রত্যেকের যৌনমতার উপর। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এক সপ্তাহ, দুই সপ্তাহ, তিন সপ্তাহ অথবা মাসে একবার সহবাস করা উচিত। যেহেতু বর্তমানে পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্য অনেকেরই জন্যে সহজলভ্য নয় তাই বিরতির প্রয়োজন।

‘রিফাহুল মুসলিমীনে’ উল্ল্যেখ আছে যে, চার দিনের ভেতরে দু’একবার সহবাস করলে কোন ক্ষতি নেই। আর স্ত্রীর ইচ্ছে থাকলে আরো বেশী করা যেতে পারে। কেননা এক্ষেত্রে স্ত্রীর মন রক্ষা করা খুবই দরকার। যাতে করে পর পুরুষের দিকে তার মন ছুটে না যায় কিংবা শয়তানের কুমন্ত্রণার শিকার না হয়। নইলে অধিক সহবাস থেকে বেঁচে থাকা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী তো বটেই। অধিক সহবাসের আরেকটি কুফল হলো – দ্রুত বীর্যক্সখলন। সারারাত স্বামী-স্ত্রী এক বিছানায় থাকা শরীয়তের দৃষ্টিতে জায়েয হলেও অধিক সহবাসের মত এটাও ক্ষতিকর। এতে দুর্বলতা সৃষ্টি হয়। তাই অধিক সহবাসের ক্ষতি থেকে বেচে থাকার জন্য অবশ্যই মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা উচিত।


সহবাস সম্পর্কিত কতিপয় জরুরী ডাক্তারী পরামর্শ। সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

সহবাস সম্পর্কিত কতিপয় জরুরী ডাক্তারী পরামর্শ। সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
 


সহবাস সম্পর্কিত কতিপয় জরুরী ডাক্তারী পরামর্শ। সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সন্মানিত পাঠক-পাঠিকা, আসসালামু আলাইকুম। আজকে আপনাদের কাছে কিছু জরুরী সহবাস বিষয় সম্পর্কে  ডাক্তারী পরামর্শ জানিয়ে দেবো। আসাকরি সবাই কম-বেশী উপকৃত হবেন।

০১. কোন অস্বাভাবিক পন্থায় সহবাস করলে কিংবা বীর্যপাতের সময় তা আটকে রাখলে গণোরিয়া (এক প্রকার রোগ যাতে প্রস্রাবে জ্বালা হয় ও মুত্রদ্বার দিয়ে পুঁজ-রক্ত ইত্যাদি নির্গত হয়) ও মুত্রনালীর নানাবিধ রোগ সৃষ্টি হয়।

০২. সহবাসের পর গোসলের পূর্বে আহার করলে স্মরণ শক্তি লোপ পায়।

০৩. সর্বদা সুন্দরী নারীর ধ্যানে ডুবে থাকলে, প্রেম কাহিনী ও উপন্যাস পাঠ করলে, বিবস্ত্র কুতসিত ছবি দেখলে, যৌন উত্তেজনাকর চিত্রের কল্পনা করলে এবং বিশেষতঃ এ যুগের সর্বাপো বড় অভিশাপ অশ্লীল বু-ফ্লিম দেখলে শীর্ঘ বীর্যঙ্খলন, শুক্রতারল্য ও ধাতু দৌর্বল্য রোগ সৃষ্টি হয়।

০৪. সহবাস যত কম করা যায় ততই উত্তম। কারণ সহবাসে যে পদার্থ ব্যয় হয়, তাই জীবনের তেল বিশেষ। জীবন প্রদীপ এর দ্বারাই আলোময় থাকে।

০৫. স্বামী-স্ত্রী সর্বদা একই বিছানায় শয়ন করলে যৌন দুর্বলতা সৃষ্টি হয়।

০৬. শীর্ঘ বীর্যপাত থেকে রক্ষা পেতে হলে বেশী বেশী টক খাওয়া বর্জন করা উচিত।

০৭. জ্বরাক্রান্ত অবস্থায় সহবাস করলে দেহে তাপ বসে গিয়ে ক্ষয়জ্বরের রূপ ধারণ করে।

০৮. সহবাসের পর ঘৃতে পাকানো পুষ্টিকর ও মিষ্টি দ্রব্য খাদ্য যথাঃ ডিম ও গাজরের হালুয়া, মধু মিশ্রিত দুধ কিংবা ফল-ফলাদি খেয়ে নিলে যৌন শক্তি অটুট থাকে। যদি এর কোনটিই পাওয়া না যায় তাহলে অন্ততঃপক্ষে ১/২ তোলা গুড় খেয়ে নিলেও মন্দ হয়না। তবে পাক-পবিত্র হওয়ার পরই খাওয়া শ্রেয়। কারণ সহবাসের পর অপবিত্র অবস্থায় পানাহার করা সৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার কারণ।

০৯. অন্যের ঘরে বা এমনস্থানে সহবাসে লিপ্ত হওয়া উচিত নয় যেখানে হঠাত কারো এসে পড়ার আশংকা থাকে। এতে সহবাসের পূর্ণ স্বাদ পাওয়া যায়না এবং দুর্বলতা সৃষ্টি হয়।

১০. পেট ভরা অবস্থায় সহবাস করলে একে তো বীর্যপাত তাড়াতাড়ি হয়, দ্বিতীয়তঃ পাকস্থলীর দুর্বলতা হজমের দুর্বলতা এবং পেট ও কলিজা ফোলা রোগ সৃষ্টি হয়। আহারের অন্ততঃ ৩/৪ ঘন্টা পর সহবাস করা উচিত।

১১. পেশাবের বেগ ধারণ করে সহবাস করলে মূত্রথলি ও মূত্রনালীতে রোগ সৃষ্টি হয় আর পায়খানার বেগ ধারণ করে সহবাস করলে অর্শ্বরোগ ইত্যাদি জন্ম নেয়।

১২. চোখ ব্যথা করা অবস্থায় সহবাস করলে চোখে ক্ষত ও শুভ্রতা সৃষ্টি হয়।

১৩. নেশা অবস্থায় সহবাস করলে সর্বশরীরে পচন ধরার আশংকা রয়েছে।

১৪. যে রাতে স্বামীর সহবাস করার ইচ্ছা হবে সেদিন সকালেই স্ত্রীকে তা স্বরণ করিয়ে দিবে যাতে সে যৌনকেশ কামিয়ে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে সেজে গুজে আগেই প্রস্তুতি নিয়ে নিতে পারে। আগেই জানিয়ে রাখলে স্ত্রীর মনেও সহবাসের স্পৃহা জাগ্রত হয়ে যায়। এতে উভয়েই সহবাসের পূর্ণ স্বাদ ও আনন্দ লাভ করতে পারে।

১৫. পেশাবের তীব্র বেগ না হলে অযথা পেশাব করবে না। অন্যথায় যৌনাঙ্গের উত্থান ও দৃঢ়তা দ্রুত রহিত হয়ে যায়।

১৬. সহবাসের পূর্বে যদি স্ত্রী পেশাব করে ঠান্ডা পানি দ্বারা এস্তেঞ্জা করে নেয় তাহলে তাড়াতাড়ি তাঁর রমন স্পৃহা জাগ্রত হয় এবং দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়। সর্বোপরি যৌনাঙ্গ কিছুটা সংকীর্ণও হয়ে যায়, যা সহবাসের আনন্দ বৃদ্ধি করে।

 -ডাঃ আফতাব আহমদ শাহ
হোমিওপ্যাথ, ইউ, পি, ইন্ডিয়া।

বাসর রাতে স্বামীর সহযোগিতায় নববধূকে ধর্ষণ


বাসর রাতে স্ত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে স্বামী জামির উদ্দিনকে (২১) আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। ময়মনসিংহের ফুলপুর পৌরসভার সাহাপুর গ্রামে বাসর
রাতে স্বামীর সহযোগিতায় পালাক্রমে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ঐ নববধূ!জানা যায়, ফুলপুর পৌরসভার সাহাপুর (নামাপাড়া) গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের পুত্র জামির উদ্দিনের সাথে তারাকান্দা থানার পাগুলী গ্রামের এক কন্যার বিয়ে হয় গত বুধবার। পরদিন বাসররাতে স্বামী জামির উদ্দিন তার ভগ্নিপতি মজিবর রহমান (৪০) ও ছিদ্দিক হোসেনকে (৩০) নিয়ে স্ত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে নববধূ বিষয়টি মোবাইল ফোনে তার পিত্রালয়ে জানায়। শনিবার ধর্ষিতার পিতা মেয়ে ও জামাইকে তার নিজ বাড়িতে বেড়ানোর কথা বলে কৌশলে নিয়ে আসেন। পরে লম্পট স্বামীকে স্থানীয় লোকজনরে সহায়তায় আজ পুলিশে সোপর্দ করা হয়। এ ব্যাপারে ধর্ষিতা বাদী হয়ে ধর্ষণকারি ৩ জনের বিরুদ্ধে ফুলপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করে।

কর ফাঁকির দায়ে যৌনকর্মীর জেল




অনেক দিন ধরেই বেশ মোটা অঙ্কের টাকা কামাচ্ছিলেন যুক্তরাজ্যের যৌনকর্মী ডোনা অসটেইটস। কিন্তু আয় অনুযায়ী কর প্রদান করেননি ২৯ বছর বয়সী ডোনা।
এর দায়ে এবার জেল খাটতে হবে তাঁকে। কর ফাঁকির দায়ে এই যৌনকর্মীকে ১৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাউথওয়ার্ক ক্রাউন কোর্ট।
২০০৫ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে প্রায় তিন লাখ পাউন্ড আয় করেছিলেন ডোনা অসটেইটস। সম্প্রতি তাঁর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৭৩ হাজার পাউন্ড উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ছাড়া অনেক গয়নার খোঁজও পেয়েছে যুক্তরাজ্যের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ওয়েস্টমিনিস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের জন্য যৌনকর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন বলে আদালতে জানিয়েছেন ডোনা।
তাঁর বিরুদ্ধে আনা কর ফাঁকি দেওয়ার সব অভিযোগ আদালতে সঠিক বলেই প্রমাণিত হয়েছে। তবে এখন এই শাস্তির কারণে ডোনা মানসিকভাবে খুবই ভেঙে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী স্টান রেইজ। তিনি আদালতে বলেছেন, ‘আদালতের এই রায়ের ফলে ডোনার পরিবার খুবই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরেছে। কারণ, সে যে যৌনকর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেছে, সেটা তার পরিবারের কেউ জানত না। এরপর থেকে ডোনা চরম বিষণ্নতা ও নিদ্রাহীনতায় ভুগছে। তার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনও আর সম্ভব হচ্ছে না।’
তবে আদালতের রায় ঘোষণার সময় এসব কথায় কোনো কাজ হয়নি। বিচারক পিটার টেসটার সরাসরিই বলেছেন, ‘আমার দৃষ্টিতে এটা একটা অপরাধ এবং দীর্ঘদিন ধরে এটা চলে আসছে।’-দ্য সান

হোটেলের কক্ষে এক স্বামী তাঁর বউকে ফেলে যান!


Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...
হোটেলের কক্ষে এক স্বামী তাঁর বউকে ফেলে যান!
বিশ্বের বিভিন্ন হোটেলে নিশিবাসে কত মানুষেরই না আনাগোনা ঘটে। সঙ্গে থাকে সঙ্গী-সাথি ও নানা রকম জিনিস। কিন্তু যাওয়ার সময় ভুল করে অনেকে এক বা একাধিক জিনিস ফেলে যান। এর মধ্যে মোবাইল ফোনসেট ও পাসপোর্টের সংখ্যাই বেশি। তবে বউকে
ফেলে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে।
অনলাইনভিত্তিক ভ্রমণবিষয়ক একটি প্রতিষ্ঠানের সাম্প্রতিক জরিপের ফলাফলে এসব তথ্য উঠে এসেছে। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’র খবরে তা জানানো হয়।
লাস্টমিনিট ডটকম নামের ওই ভ্রমণবিষয়ক প্রতিষ্ঠান বিশ্বের ৫০০ হোটেলের ওপর জরিপ চালিয়ে এ তথ্য পেয়েছে।
জরিপের ফলাফলে বলা হয়েছে, হোটেলে যেসব জিনিস অতিথিরা ফেলে যান, এর মধ্যে মোবাইল ফোনসেট ও পাসপোর্টই বেশি। দাঁতের ব্রাশ, বাড়িতে ব্যবহূত তালার চাবি ইত্যাদি হোটেলকক্ষে ফেলে যাওয়ার ঘটনাও কম নয়। ফেলে যাওয়া জিনিসের মধ্যে অবাক করার মতো কিছু জিনিসও রয়েছে। যেমন—হাঙ্গেরির বুদাপেস্টের একটি হোটেলের কক্ষে এক অতিথি শামুক ফেলে যান। ওয়াশিংটনের একটি হোটেলের কক্ষে অতিথির ফেলে যাওয়া একটি জ্যান্ত সাপ পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্রের একটি হোটেলকক্ষ থেকে অতিথির ফেলে যাওয়া ১০ হাজার ডলার উদ্ধার করা হয়। এই অর্থ কক্ষে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় পাওয়া যায়।
প্যারাগুয়ের একটি হোটেলের কক্ষে এক স্বামী তাঁর বউকে ফেলে যান। অপর এক অতিথি ফেলে যান তাঁর মাকে।
মিলানের এক হোটেলের কক্ষে অতিথির ফেলে যাওয়া একটি কুকুর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া নিউইয়র্কের একটি হোটেলে পাওয়া গেছে এক অতিথির বিয়ের পোশাক। লাস ভেগাসের একটি হোটেলে এক পুলিশ কর্মকর্তা তাঁর বন্দুক ও ব্যাজ ফেলে গেছেন বলে জরিপের ফলাফলে উল্লেখ করা তথ্যে পাওয়া যায়।

গার্লফ্রেন্ডের বুকের ছবির সুত্র ধরে দূর্ধর্ষ হ্যাকারকে ধরে ফেললো এফবিআই


ফবিআই একজন দূর্ধর্ষ অ‌্যানোনিমাস হ্যাকারকে ধরে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। এই কুখ্যাত হ্যাকার যুক্তরাস্ট্রের পুলিশ অফিসারদের ব্যক্তিগত তথ্যাদি ইন্টারনেটে প্রকাশ করে দিয়েছিল।হিজিনিও ওচোয়া-কে আমেরিকার অন্ততঃ চারটি ওয়েব সাইট হ্যাক করার অভিযোগ রয়েছে। নীচের এই ছবিটি প্রকাশ করেই তিনি নিজেকে প্রকাশ করে দিয়েছেন। ৩০ বছর বয়স্ক এই হ্যাকার থাকেন টেক্সাসের গ্যালভাস্টোন শহরে। তিনি তার গার্লফ্রেন্ডের এই ছবিটি

তুলেছিলেন অস্ট্রেলিয়ায়।
ছবিটিতে লেখা আছে - ‘PwNd by w0rmer & CabinCr3w <3 u B****’s!’
এফবিআই বলেছে যে, এই চিহ্নটির মাধ্যমেই হ্যাকার ওচোয়া নিজেকে প্রকাশ করেছে। কারণ সে অনলাইনে নিজেকে “w0rmer” নামে পরিচয় দিয়ে থাকে। এবং সে “CabinCr3w” এই হ্যাকিং গ্রুপটির সদস্য, যা অ্যানোনিমাস দ্বারা পরিচালিত।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই হ্যাকার “@AnonW0rmer” নামে একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে থাকেন, এবং সেই অ্যাকাউন্টটি এমন একটি ওয়েবসাইটের সাথে লিংক দেয়া যেখানে পুলিশ অফিসারদের তথ্যগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। আর সেই ওয়েবসাইটটির নীচে একজন মহিলার ছবি ছিল যিনি ওই চিহ্নটি পরিধান করে ছিলেন। এফবিআই জানিয়েছে,

এই ছবিটি আইফোন দিয়ে তোলা হয়েছে।

এই ছবিটি মেয়েটির টুইটারে পোস্ট করা হয়েছিল। তার বয়ফ্রেন্ডকে খুঁজতে গিয়ে হ্যাকারকে খুঁজে পাওয়া যায়।
স্মার্টফোনতে ছবি তুললে সেই ছবিটি কোথায় তোলা হয়েছে তার জিপিএস তথ্য ছবির ভেতর লুকানো থাকে। এফবিআই ওই ছবিটি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহরের ঠিক কোন রাস্তার কোন বাড়িতে তোলা হয়েছিল সেটা জেনে গিয়েছিল।
তারপর এফবিআই ওচোয়া’র ফেসবুক পেজ খুঁজে বের করে, যেখানে তার গার্লফ্রেন্ড হিসেবে কাইলী গার্ডনার-এর নাম দেয়া হয়েছে, যিনি একজন অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। এফবিআই নিশ্চিত হয়ে যায় ওই মেয়ের অবস্থান। এবং এটাও নিশ্চিত হয়ে যায় যে, ওচোয়া-ই হলো “w0rmer”.

পর্নোস্টার সানি লিওনের সাথে ফেরদৌস!








পর্নোস্টার সানি লিওন-এর নায়ক হচ্ছেন ফেরদৌস। হঠাৎ করেই বলিউডে আলোচনার ঝড় উঠলো। আর তাতে এসে গেল বাংলাদেশের জনপ্রিয় নায়ক ফেরদৌসের নাম।খবর হচ্ছে, পর্নোস্টার সানি লিওনকে চুমু খাবেন ঢালিউডের এ লাভার বয়। বলিউডে নায়ক ফেরদৌস ‘মিট্টি’ নামের একটি
ছবি করেছিলেন। যার পরিচালক ছিলেন ইকবাল দুররানী।
কিন্তু তখন সে ছবিটি বলিউডে তেমন বাজার পায়নি। এরপর থেকেই বলিউডের স্বপ্ন মুছে ফেলেন ফেরদৌস। কিন্তু ফেরদৌসকে বলিউডে সফল করার আশাটা এখনো ছাড়েননি ইকবাল।
আর তাই তিনি পরিকল্পনা করেছেন, ফেরদৌসকে নিয়ে বলিডডে আরো একটি সিনেমা বানানোর। আর তার পরিকল্পনা সে ছবিতেই নায়িকা করা হবে সানি লিওনকে!
শুধু তাই নয়, ছবিতে সানির স্বভাবশুলভ অনেক রগরগে দৃশ্য থাকবে।
সম্প্রতি এমন পরিকল্পনার কথা একটি সংবাদমাধ্যমকেও বলেছেন ইকবাল। আর সে কথা কানে গেছে সানি লিওনেরও।তিনি অবশ্য এ নিয়ে কোন কথা বললেও বিষয়টাকে তিনি হাসি মুখেই গ্রহণ করেছেন। তবে যাকে নিয়ে এ হাকডাক সেই ফেরদৌসের কানে বিষয়টা এখনো পৌছেনি।
এ ব্যাপারে ফেরদৌসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এমন কোন পরিকল্পনার কথা আমার জানা নেই। তবে এমন প্রস্তাব পেলে তা গ্রহণ করা যেমন কঠিন, ফিরিয়ে দেওয়া আরো বেশি শক্ত।

Captured By Camera Part 2

Captured By Camera Part 1









Captured By Camera Part 1