প্রত্যেক নারী-পুরুষের মধ্যে কামভাব ও যৌন চাহিদা সমান হয় না। কোন
পুরুষের মধ্যে থাকে বেশী আবার কোন কোন পুরুষের মধ্যে কম। অনুরূপ নারীদের
ব্যাপারটিও। পরিবেশ, আবহাওয়া এবং খাদ্য এ ব্যাপারে যথেষ্ঠ ভুমিকা পালন করে
থাকে।
যৌনশক্তি যার মধ্যে যত বেশী থাকবে সে তত আনন্দ পাবে।
পুরুষের মধ্যে ক্ষমতা কম এবং নারীর মধ্যে বেশী থাকলে স্বামী তৃপ্ত হয়ে
গেলেও স্ত্রীর তৃপ্তি মেটে না। কেননা স্ত্রীর বীর্যপাতের আগেই স্বামীর
বীর্যপাত ঘটে। তখন স্ত্রী অস্বস্থিতে ভোগে এবং এ কারণে স্নায়ুরোগ হিষ্টিয়া
দেখা দেয়। আর জন্ম নেয় সহবাসের প্রতি অনীহা ও স্বামীর প্রতি ঘৃণাভাব।
আরেকটি কথা এ যুগের স্বঘোষিত যৌন বিশেষজ্ঞদের পরিবেশিত ঔষধ বর্জন করা
অপরিহার্য। কেননা প্রচার এবং বিজ্ঞাপনের বাজার গরম থাকলেও তেজোদ্দীপক
দ্রব্যাদি। এটা তাতণিকভাবে সহবাসে আনন্দ দিলেও পরবর্তীতে মারাত্মক বিরূপ
প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এবং সর্বদা-ব্যবহারে অনেক সময় মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে
থাকে।
সুতরাং এ সবের ধারে কাছেও না যাওয়া উচিত। আসল শক্তি সেটাই যা খাদ্য গ্রহণে অর্জিত হয়।
বিশেষ পরামর্শঃ- আপনি যদি সহবাসের পর কয়েক লুকমা-পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার
অভ্যাস করেন তাহলে আপনি সহবাসে কাল্তি অনুভব করবেন না। মওসুমী ফল খাওয়ার
চেষ্টা করবেন। ডিমের হালুয়া, গাজরের হালুয়া, মধুযোগে গোস্তের পানি ও দুধ
কিংবা খেজুর দুধে ফুটিয়ে এবং দুধের বরফি আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।
ধন্যবাদ।
No comments:
Post a Comment